পদ ছেড়ে দাও
আবার বসন্ত আসার আগে- প্যালেস্টাইন স্বাধীন হওয়ার আগে- কিংবা পৃথিবীর শেষ যুদ্ধটা শেষ হওয়ার আগে- যেন কোন কবির মৃত্যু না হয়, যেন কোন শিশুর মৃত্যু
আবার বসন্ত আসার আগে- প্যালেস্টাইন স্বাধীন হওয়ার আগে- কিংবা পৃথিবীর শেষ যুদ্ধটা শেষ হওয়ার আগে- যেন কোন কবির মৃত্যু না হয়, যেন কোন শিশুর মৃত্যু
মিসেস ঘুমায়, আমি জেগে- জেগে পাহারা দেই। তার কপালে চুমু খাই, ঠোঁটে দেই কার্বন ডাইঅক্সাইডের ঢেউ। শিট! কী করছি আমি! হে পৃথিবীবাসী তোমরা যেন দেখো
একদিন-একটি চিল আসবে,বসবে ছোট্র জামরুলের-ডালে, তার জন্য প্রতীক্ষা সকলের।সোনালী ডানার চিল।।তার সেই ডানায়,আঁকা থাকবে স্বাধীনতার মানচিত্র।।
এভাবেই তুমি না বোঝার ভান করো,আমিও ভান করি। যেন তুমি বুঝতে পেরেছো তা আমি বুঝি নি,এভাবেই দূরের তুমি, দূরেই র’য়ে যাও। আমি দূর থেকে চেয়ে
সম বয়সী তুই,ভালবাসবি না তাই।এ কেমন কথা? বয়সের কী দোষ?বয়সে কি আসে যায়?পেয়েছিস তুই কোথায়-এ আজগুবি প্রথা?
গল্পটা ওখানেই শেষ হওয়ার কথা ছিল,কিন্তু পরিচালক চাইলেন গল্পে একটু ভিন্নতা আনবেন।তাই, হঠাৎ গল্পের নায়িকা নিরুদ্দেশ। নায়কের কথা বলছেন?তিনি আর কি করবেন!বোতল ধরেছেন,দেবদাস হলেন অবশেষ।
মানুষ হতে চাই নি কখনো,তবু ঈশ্বর ও রমণীর ষড়যন্ত্রে এ মনুষ্য জনম।তোদের এ মনুষ্য শহরে আমি বড়ই বেমানান,তাই ঈশ্বরের আদালতে বিচার চাই-ঈশ্বর ও রমণীর।অথবা পুনঃ
– আবার হবে দেখা সখি বছর কুড়ি পর, আজ তবে যাই? – যাই না, বলো ‘আসি’। – মিথ্যা, যাওয়ার বেলায় মিথ্যা করে আসি বললেও তো
একটা দুপুরই তো চেয়েছি তোমার কাছে, শান-শওকত তো আর চাই নি। স্রোতস্বিনী নদী বা উন্মত্ত সাগর চাই নি, পর্বতরূপ প্রেমও চাই নি হে প্রিয়তমা। তোমার
শুনলাম তুমিও নাকি যোগ দিয়েছো সিন্ডিকেটে, ভালবাসা করছো জমা সিন্দুকেতে? বুঝতে যদি করছো কী পাপ! বুঝে-শুনে, ভালবাসা করতে আপন গুনে-গুনে। বুঝবে ঠিকই চোর পালাবে যেদিন
রবি | সোম | ম | বুধ | বৃহ. | শু. | শনি |
---|---|---|---|---|---|---|
1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | |
7 | 8 | 9 | 10 | 11 | 12 | 13 |
14 | 15 | 16 | 17 | 18 | 19 | 20 |
21 | 22 | 23 | 24 | 25 | 26 | 27 |
28 | 29 | 30 |
সর্বস্বত্ব অসংরক্ষিত (পাগলা কপিরাইট)