তোমায় ভালবাসবো বলেই
আমরা একটা চায়ের দোকানে আড্ডা দিতাম, দোকানের বাম পাশের বাড়ীটার ছাদে একটা মেয়ে ঘুরঘুর করতো। প্রেমে পড়তে চাই টাইপের এক্টিভিটিস, মোটামুটি সব যুবকেরই মনযোগ আকর্ষক।
আমরা একটা চায়ের দোকানে আড্ডা দিতাম, দোকানের বাম পাশের বাড়ীটার ছাদে একটা মেয়ে ঘুরঘুর করতো। প্রেমে পড়তে চাই টাইপের এক্টিভিটিস, মোটামুটি সব যুবকেরই মনযোগ আকর্ষক।
গত বছরের ঘটনা বোধহয়, পারফিউম কিনতে একটা দোকানে ঢুকলাম। আনুমানিক কলেজ পড়ুয়া একটা মেয়ে আর তার ছোট বোন দোকানটা চালাচ্ছে, আমি পারফিউম চাইতে ছোট বোনটাকে
কোন এক চাঁদ রাতের ঘটনা, নিয়মিত যে দোকান থেকে সদাই কিনি সেখানে সদাই কিনছি। ভাই-বোন এসেছে মায়ের সাথে সেমাই কিনবে, কিন্তু মেয়েটা বায়না ধরেছে আইসক্রিম
দু পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দুটোতে কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরেই, রক্ত চলাচল না করলে যেমন হয়। সারাদিন শুয়ে-বসে খেলেও পায়ের পাতা দুটো শক্ত
নদীর ওপারে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ, নদীর কোল ঘেঁষে দুয়েকটা বাড়ী-ঘর। আমি যখন গোসল করতে নদীতে যেতাম, অথবা মন খারাপের বিকেলগুলো নদীর সাথে কাব্য করতাম, তখন
– এই দাঁড়ান, এই তিন দিন কই ছিলেন? – কোথাও না। – কোথাও না মানে! কোথাও তো ছিলেন। – মঙ্গল গ্রহে গেছিলাম, মা-বাবার সাথে দেখা
এ তোর কেমন রীতি? দূরে যাবি চলে; বাড়াইয়া পিরিতি। একা একা কান্দুম আমি মনে নিয়া তোর স্মৃতি॥ তোর লাগিয়া পরান কান্দে; অন্তর যায় জ্বলে, তোর
একটা হৃদয় পার্সেল করব, ডিএইচএল না ফেডএক্স ভাল হবে?
আমি শব্দ ভেঙ্গে কাব্য করি আর তুমি বলো ঢং!
বিয়েতে দাওয়াত দিবানা ঠিক আছে… রেষ্টুরেন্টের বিলটা তো দিবা…!
সর্বস্বত্ব অসংরক্ষিত (পাগলা কপিরাইট)